ইউনিভাসির্টি ইতিহাস

সৃষ্টিকর্তাই সবশক্তিমান । প্রফেশনাল ইউনিভাসির্টি বেসরকারি ভাবে ২০০১ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্ব মেধা সম্পদ সংস্থা (WIPO) সুইজারল্যান্ড কর্তৃক স্বীকৃত ও পাঠাদানের অনুমতি লাভ করে।

শিক্ষা বিস্তারের মাপকাঠি হিসেবে মানুষকেই প্রথম উপাদান মনে করেছেন অনেক মনীষীগণ। Man is measure of all things. শিক্ষাই সমস্ত গুণের আধার এবং শিক্ষাই মানুষকে জ্ঞানার্জনে সাহায্য করে। শিক্ষার দ্বারাই মানুষের অন্তর্নিহিত গুণাবলির বিকাশ ও উৎকর্ষ সাধিত হয়। আমাদের দেশে শিক্ষার উদ্দেশ্য চারটি-জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভংগির পরিবর্তন এবং তথ্য-প্রযুক্তির জ্ঞান। উপযুক্ত জ্ঞানার্জনের জন্য চাই উপযুক্ত শিক্ষাদান। শিক্ষাদানের প্রধান লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হল শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশে সহায়তা করা। আর এই লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য অর্জনের পূর্বশর্ত হল যথোপযুক্ত শিক্ষক-প্রশিক্ষণ। শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি, জ্ঞানের সমন্বয় সাধন, উন্নতি ও সঠিক পন্থায় তা বিতরণের জন্য প্রশিক্ষণ অপরিহার্য। শিক্ষক প্রশিক্ষণের এই গুরু দায়িত্ব নিতে ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র বগুড়ায় প্রফেশনাল ইউনিভাসির্টির প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই এই বিভিন্ন প্রফেশনাল কোস চালূ । দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বিভিন্ন ডিগ্রী প্রত্যাশি শিক্ষার্থীগণ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ জন্যে এখানে আসে ভর্তি হন।গত কয়েক বছরের পরিসংখ্যান বলছে- শিক্ষার্থীরা বিসিএস পরীক্ষায় মেধা তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই ইউনিভাসির্টিতে দেশ-বিদেশের উচ্চ শিক্ষিত এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক ও অধ্যাপক রয়েছে। এদের শ্রেণি পাঠদান শিক্ষার্থীদের অনেক সমৃদ্ধ করে তুলছে। এই উচ্চ শিক্ষিত ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক-অধ্যাপকগণ সেরা প্রযুক্তি এবং সর্বোচ্চ মানের নিশ্চয়তা দিয়ে শ্রেণি পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকেন। এরপর ইউনিভাসির্টিতে দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি শিক্ষকদের স্বল্প কালীনমপ্রশিক্ষণদানে অনন্য ভূমিকা পালন করছে। প্রশিক্ষণদানে তথা শ্রেণি পাঠদানের জন্য কলেজের প্রত্যেকটি কক্ষই মাল্টিমিডিয়া যুক্ত। এছাড়াও পুরো ক্যাম্পাস রয়েছে সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক ঘোষিত রূপকল্পের সহযোগি হিসেবে কাজ করে- ২০২১ ও রূপকল্প- ২০৪১ বাস্তবায়িত হয়ে বেকারমুক্ত স্বনির্ভর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে উঠবে এ আশাবাদ ব্যক্ত করছি।